চলতি ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগ আইপিএলে একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে প্রতিনিধিত্ব করছেন মুস্তাফিজুর রহমান। এ ছাড়া এর আগে আসরটি মাতিয়েছেন সাকিব আল হাসানও।
পাশাপাশি চলতি আসরে খেলার প্রস্তাব পেয়েও ফিরিয়ে দিয়েছেন তাসকিন আহমেদ।কিন্তু টাইগার তরুণ পেসার খালেদ আহমেদের খেলা তো দূরের কথা নিলামে নামও উঠেনি কখনো।
কিন্তু তারপরও শিরোনামে কেন লেখা হলো সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে খেলেছেন খালেদ আহমেদ? নিশ্চয় এই প্রশ্নের জবাব খুঁজছেন।এই প্রশ্নের জবাব হয়ত দিতে পারবে ক্রিকেট বিষয়ক ওয়েবসাইট ক্রিকবাজ।
কেননা ক্রিকেটের বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট ক্রিকবাজের খেলোয়াড় প্রোফাইল বলছে, সানরাইজার্স হায়দরাবাদে খেলেছেন খালেদ!ভুল হতেই পারে। তেমনই একটি ভুল করেছে হয়তো ক্রিকবাজ।
জাতীয় দলেই নিয়মিত সুযোগ না পাওয়া খালেদ আহমেদকে আইপিএলের খেলোয়াড় বানিয়ে দিয়েছে কিবোর্ডের এক খোঁচায়। তবে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সদস্যরাও বলতে পারে, তাদের ক্ষেত্রেই কেন বারবার এমনটা হবে!
এর আগে মেহেদী হাসান মিরাজ এবং লিটন কুমার দাসের দেশ পাল্টে দিয়েছিল আইসিসি।বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ওপর ভূত চেপেছে যেন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা আইসিসির ওয়েবসাইটে কদিন আগে গিয়ে দেখা মিলে তেমনই এক পরিস্থিতির।
বাংলাদেশের তারকা অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান মিরাজকে সংস্থাটির ওয়েবসাইটে উল্লেখ করা হয় আফগানিস্তান তথা রশিদ খানদের সতীর্থ হিসেবে।
আইসিসির প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডেতে পাঁচ উইকেট পাওয়ার সুবাদে কিংবদন্তি স্পিনার রশিদ খান ওয়ানডে বোলার র্যাঙ্কিংয়ে সেরা দশে জায়গা করে নিয়েছেন।
ছয় ধাপ এগিয়ে বর্তমানে তার অবস্থান নবম। যদিও তার টিমমেট মেহেদী হাসান মিরাজের অবনতি হয়েছে। দুই ধাপ পিছিয়ে সপ্তম স্থানে রয়েছেন তিনি।
শুধু মেহেদী মিরাজই নন, লিটনেরও দেশ বদলে দেয় ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা! ওয়ানডেতে ক্রিকেটারদের হালনাগাদ র্যাঙ্কিং নিয়ে করা নিউজটিতে লিটনকে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেটার হিসেবে উল্লেখ করে আইসিসি।
বাংলাদেশের বাঁহাতি এ ক্রিকেটারকে নিয়ে করা মন্তব্যটির বাংলা করলে যা দাঁড়ায়, ‘শ্রীলঙ্কার ব্যাটসম্যান লিটন দাস আফগানিস্তান বনাম বাংলাদেশের মধ্যকার ওডিআই সিরিজে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ক্যারিয়ারসেরা ৩২ নম্বর অবস্থানে রয়েছেন।’উল্লেখ্য, খালেদ আহমেদ জাতীয় দল ছাড়াও বিপিএলে ঢাকা ডায়নামাইটস, চিটাগাং ভাইকিংস এবং খুলনা টাইগার্সের হয়ে খেলেছেন।